জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ফলের ভিত্তিতে বৃত্তি পাচ্ছেন ৭০২ জন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ফলের ভিত্তিতে বৃত্তি পাচ্ছেন ৭০২ জন শিক্ষার্থী, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনার্স ও পাস কোর্সের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে মেধা ও সাধারণ বৃত্তির কোটা বণ্টন প্রকাশ করা হয়েছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ও ডিগ্রি পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ৭০২ জন শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দেবে সরকার।

মঙ্গলবার (২৫ মে ২০২১) মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) মহাপরিচালক সৈয়দ গোলাম ফারুক স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত এক নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

নির্দেশনায় বলা হয়, ২০২০-২০২১ সালের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) স্নাতক (পাস) কোর্স পরীক্ষার ফলাফলের উপর ভিত্তি করে বৃত্তি বণ্টন করা হবে। রাজস্ব খাতভুক্ত বৃত্তির সংখ্যা/কোটা ও টাকার পরিমাণ পুনঃনির্ধারণ সংকান্ত আদেশের প্রেক্ষিতে এবারের বৃত্তি বণ্টন করতে হবে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ফলের ভিত্তিতে বৃত্তি পাচ্ছেন ৭০২ জন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ফলের ভিত্তিতে বৃত্তি পাচ্ছেন ৭০২ জন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ফলের ভিত্তিতে বৃত্তি পাচ্ছেন ৭০২ জন

স্নাতক (সম্মান) বৃত্তি: এ স্তরে মেধাবৃত্তির সংখ্যা মোট ১৮টি ও সাধারণ বৃত্তি ৩৭৫টি। মেধা বৃত্তি হিসেবে শিক্ষার্থীদের মাসিক ১ হাজার ১২৫টা আর বাৎসরিক এককালিন অনুদান হিসেবে ১ হাজার ৮০০টা প্রদান করা হবে। আর সাধারণ বৃত্তি প্রাপ্তদের মাসিক ৪৫০ টাকা ও বাৎসরিক এককালীন অনুদান হিসেবে ৯০০ টাকা প্রদান করা হবে। উভয় বৃত্তির মেয়াদ হবে এক বছর।

স্নাতক (পাস কোর্স) বৃত্তি: এ স্তরে মেধাবৃত্তির সংখ্যা মোট নয়টি। মাসিক বৃত্তির হার ১ হাজার ৫০ টাকা, বৎসরিক এককালীন অনুদান হিসেবে মোট ১ হাজার ৮০০ টাকা প্রদান করা হবে। সাধারণ বৃত্তি প্রদান করা হবে ৩০০ জন শিক্ষার্থীকে। তার মধ্যে প্রতি জেলায় দুই জন ছাত্র আর দুই জন ছাত্রীকে নির্বাচন করতে হবে। অবশিষ্ট ৪৪টি বৃত্তি মেধার ভিত্তিতে বন্টিত হবে। সাধারণ বৃত্তি হিসেবে মাসিক ৩৭৫ টাকা আর বাৎসরিক অনুদান হিসেবে এককালীন ৬০০ টাকা প্রদান করা হবে। সাধারণ বৃত্তির মেধাকাল হবে দুই বছর।

বৃত্তি প্রদানে প্রধান শর্ত: বৃত্তি প্রদানের প্রধান শর্ত হিসেবে বলা হয়েছে, জাতীয় মেধার ভিত্তিতে বৃত্তি প্রাপ্তদের তালিকা প্রস্তুত করতে হবে। তালিকা প্রস্তুতের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থী অনুপাতে মেধাবৃত্তি এবং সাধারণ বৃত্তির ৫০ শতাংশ ছাত্র আর ৫০ শতংশ ছাত্রী হিসেবে বণ্টিত হবে। তবে যোগ্য ছাত্রী না পাওয়া গেলে যোগ্য ছাত্রকে সম্পূরক বৃত্তি দেওয়া যাবে।

বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী উচ্চতর শ্রেণিতে অধ্যয়নের জন্য ভর্তি হলেই কেবল বৃত্তি ভোগের যোগ্য হবে। শিক্ষার্থীদের অবশ্যই নিয়মিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উপস্থিত ও পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।

Our Website: career.scholarshipcircular.com

You can also check our scholarshipcircular.com Website to get scholarships info.

About career-scholarship

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *